ভারতীয় পোস্ট জনহিতৈষী অনেক যোজনা নিয়ে আসার পর এবার ভারতের জনগনের জন্য কিষান বিকাশ পত্র নামের আরেক ছোট সঞ্চয় প্রকল্প নিয়ে হাজির হয়েছে দেশের কৃষকদের সামনে। নাম থেকেই বুঝতে পারছেন যে, এই স্কিমটি তৈরি হয়েছে মূলত কৃষকদের জন্য। তবে এখানে যে কেউই টাকা জমা করতে পারেন। সম্পূর্ন ঝুঁকিহীন এই প্ল্যান আপনার জন্য দারুন প্রমাণিত হতে পারে।Post Office New Scheme ।
এই প্রকল্পে কত বিনিয়োগ করতে হয় : আপনি 1 হাজার টাকা থেকে নিজের বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন। এরপর নিজের সুবিধামত টাকার অংক বাড়িয়েও নিতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি 50 হাজার টাকার বেশি অংক জমা করতে চান তাহলে আপনাকে নিজের প্যান কার্ডের ডিটেলস জমা দিতে হবে।Post Office Investment for New Scheme
অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য বয়সের কী সীমা রয়েছে : ন্যূনতম 18 বছর বয়স হলেই যে কেউ এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এছাড়া এই স্কিমে বয়সের কোনো ঊর্ধ্বসীমা রাখা হয়নি। এছাড়া অভিভাবক কোনো নাবালকের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। Post Office New Account
কত সুদ পাওয়া যায় এই স্কিমে : কিষান বিকাশ পত্র (KVP) এর অধীনে আপনি নিজের আমানতের ওপর 6.9 শতাংশ সুদের ফায়দা ওঠাতে পারবেন। নিজের জমা দেওয়া টাকা 10 বছর 4 মাসের মধ্যে দ্বিগুণ হবে। এই স্কিম দেশের জনগণের মাঝে দ্বিগুণ হওয়ার জন্যও বেশ জনপ্রিয়। এই স্কিমে কোনো ঝুঁকি নেই, নিরাপদে টাকা জমা করা যায় এবং দ্বিগুনও করে নেওয়া যায় নিজের টাকা!
কত সময় লাগবে টাকা দ্বিগুণ হতে : এখানে 6.9 শতাংশ সুদ পাওয়া যায়। সর্বনিম্ন 1 হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন আপনি। এখানে আপনার বিনিয়োগের পরিমান 124 মাস বা 10 বছর 4 মাসে দ্বিগুণ হয়ে যায়।
এই প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য অ্যাকাউন্ট কোথায় খোলা হয় : 10 বছর উত্তীর্ণ হলে তার অভিভাবক এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, 18 বছর বা তার বেশি বয়সের তিনজন ব্যক্তি একসাথে একটি যৌথ অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন। সারা দেশের যেকোনো পোস্ট অফিসে এই স্কিমে বিনিয়োগ করে সুবিধা পাওয়া যায়।
এই প্রকল্পে কীভাবে বিনিয়োগ করবেন : আপনি যদি এবার এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে আপনাকে নিজের নিকটস্থ যেকোনো পোস্ট অফিসে গেলেই হলো। আবেদন পত্র পূরণ করে টাকা জমা দিলেই হলো। আবেদন এবং অর্থ জমা দেওয়ার পরে, আপনি কিষান বিকাশ পত্রে বিনিয়োগের শংসাপত্র পাবেন।
তবে মাথায় রাখবেন এই স্কিম কিন্তু আয়কর আইনের 80(C) অধীনে আসে না। এক্ষেত্রে আপনি বিনিয়োগের পরে যে রিটার্ন পাবেন সেখানে আপনাকে কর দিতে হবে। তবে এই স্কিমের মাধ্যমে ঋণ নেওয়ার সুবিধা রয়েছে, সেখানে গ্যারান্টি হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে এই কিষান বিকাশ পত্র।
চাকরি, ব্যবসা ও সমস্ত ডিজিটাল আপডেট
আপনাকে ডিজিট্যালি আপডেট রাখতে, সব সময় সজাগ আমরা।
Telegram Channel Link
—————————————————————————————-
ভারতীয় পোস্ট জনহিতৈষী অনেক যোজনা নিয়ে আসার পর এবার ভারতের জনগনের
জন্য কিষান বিকাশ পত্র নামের আরেক ছোট সঞ্চয় প্রকল্প নিয়ে হাজির হয়েছে
দেশের কৃষকদের সামনে। নাম থেকেই বুঝতে পারছেন যে, এই স্কিমটি তৈরি হয়েছে
মূলত কৃষকদের জন্য। তবে এখানে যে কেউই টাকা জমা করতে পারেন। সম্পূর্ন
ঝুঁকিহীন এই প্ল্যান আপনার জন্য দারুন প্রমাণিত হতে পারে।Post Office New
Scheme ।
এই
প্রকল্পে কত বিনিয়োগ করতে হয় : আপনি 1 হাজার টাকা থেকে নিজের বিনিয়োগ
শুরু করতে পারেন। এরপর নিজের সুবিধামত টাকার অংক বাড়িয়েও নিতে পারবেন।
কিন্তু আপনি যদি 50 হাজার টাকার বেশি অংক জমা করতে চান তাহলে আপনাকে নিজের
প্যান কার্ডের ডিটেলস জমা দিতে হবে।Post Office Investment for New Scheme
অ্যাকাউন্ট
খোলার জন্য বয়সের কী সীমা রয়েছে : ন্যূনতম 18 বছর বয়স হলেই যে কেউ এই
অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এছাড়া এই স্কিমে বয়সের কোনো ঊর্ধ্বসীমা রাখা
হয়নি। এছাড়া অভিভাবক কোনো নাবালকের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। Post Office
New Account
কত সুদ পাওয়া যায় এই স্কিমে : কিষান বিকাশ পত্র
(KVP) এর অধীনে আপনি নিজের আমানতের ওপর 6.9 শতাংশ সুদের ফায়দা ওঠাতে
পারবেন। নিজের জমা দেওয়া টাকা 10 বছর 4 মাসের মধ্যে দ্বিগুণ হবে। এই স্কিম
দেশের জনগণের মাঝে দ্বিগুণ হওয়ার জন্যও বেশ জনপ্রিয়। এই স্কিমে কোনো
ঝুঁকি নেই, নিরাপদে টাকা জমা করা যায় এবং দ্বিগুনও করে নেওয়া যায় নিজের
টাকা!
কত সময় লাগবে টাকা দ্বিগুণ হতে : এখানে 6.9 শতাংশ সুদ পাওয়া
যায়। সর্বনিম্ন 1 হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন আপনি। এখানে আপনার
বিনিয়োগের পরিমান 124 মাস বা 10 বছর 4 মাসে দ্বিগুণ হয়ে যায়।
এই
প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য অ্যাকাউন্ট কোথায় খোলা হয় : 10 বছর উত্তীর্ণ হলে
তার অভিভাবক এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। পোস্ট অফিসের এই স্কিমে, 18 বছর
বা তার বেশি বয়সের তিনজন ব্যক্তি একসাথে একটি যৌথ অ্যাকাউন্টও খুলতে
পারেন। সারা দেশের যেকোনো পোস্ট অফিসে এই স্কিমে বিনিয়োগ করে সুবিধা
পাওয়া যায়।
এই প্রকল্পে কীভাবে বিনিয়োগ করবেন : আপনি যদি এবার এই
স্কিমে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে আপনাকে নিজের নিকটস্থ যেকোনো পোস্ট অফিসে
গেলেই হলো। আবেদন পত্র পূরণ করে টাকা জমা দিলেই হলো। আবেদন এবং অর্থ জমা
দেওয়ার পরে, আপনি কিষান বিকাশ পত্রে বিনিয়োগের শংসাপত্র পাবেন।
তবে
মাথায় রাখবেন এই স্কিম কিন্তু আয়কর আইনের 80(C) অধীনে আসে না। এক্ষেত্রে
আপনি বিনিয়োগের পরে যে রিটার্ন পাবেন সেখানে আপনাকে কর দিতে হবে। তবে এই
স্কিমের মাধ্যমে ঋণ নেওয়ার সুবিধা রয়েছে, সেখানে গ্যারান্টি হিসেবে
ব্যবহার করা যেতে পারে এই কিষান বিকাশ পত্র।
চাকরি, ব্যবসা ও সমস্ত ডিজিটাল আপডেট
আপনাকে ডিজিট্যালি আপডেট রাখতে, সব সময় সজাগ আমরা।
Telegram Channel Link
———————–
গ্রুপ সি (Group C) ও গ্রুপ ডি (Group D) বা শিক্ষক নিয়োগের (SSC Scam) পাহাড় প্রমান দুর্নীতির সঙ্গে নাকি তাঁর দূরদূরান্তের কোনও সম্পর্ক নেই। এই নিয়োগ দেখে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC), যার সঙ্গে সরকারের কোনও যোগই নেই। তাই শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে তাঁর যুক্ত থাকার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে রাজ্য রাজনীতি যখন তোলপাড় তখন একাধিকবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) এমন দাবি করেন।
কিন্তু এদিকে ইডির দাবি, পার্থর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে মিলেছে নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক নথি পত্র যা প্রমাণ করে যে তিনি সরাসরি এই অপরাধ চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এছাড়াও অর্পিতা মুখোপাধ্যায় ও তাঁর কোম্পানি সংক্রান্ত কাগজপত্রও ছিল মন্ত্রীর বাড়িতেই।আর সেইসব নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলেও জানায় কেন্দ্রীয় সংস্থাটি।
অন্যদিকে প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় একাধিকবার দাবি করেন , গ্রুপ ডি নিয়োগ তাঁর এক্তিয়ারের মধ্যেই পড়ে না। কিন্তু ইডি পাল্টা দাবি করে জানায় যে, তাঁর বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয়েছে 2016 সালের এই পরীক্ষা সংক্রান্ত একাধিক নথি। অ্যাডমিট কার্ড থেকে শুরু করে চূড়ান্ত ফলাফলের খসড়াও।
এদিকে ইডি আরও দাবি করে শুধু গ্রুপ ডি নয়, উচ্চ প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগের প্রার্থীদের একটি তালিকাও উদ্ধার করেছে তারা। এছাড়াও একাধিক চাকরি প্রার্থীর নামে অ্যাডমিট কার্ড, এমনকি ফলাফল জমা ছিল পার্থর বাড়িতে।
এইসব নথির ভিত্তিতে ইডির দাবি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় সরাসরি গ্রুপ ডি নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এর পেছনে আর কারা কারা যুক্ত আছে, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্র জানিয়েছে।
—————————————————————————-
আর মাত্র একটা মাস, তারপরেই দুর্গা পূজো। বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব বলে কথা। খাওয়া দাওয়া , জামাকাপড়, ঘুরতে যাওয়া খরচ অনেক। তার ওপর বাজার যা অগ্নিমুল্য তাতে আনন্দ উৎসব তো দুরস্ত ভালো করে সংসার চালানোই দায়। কিন্তু তার জন্য আপনার চিন্তা কি। চিন্তা করবে তো সরকার। ঠিক যেমন রাজ্যের মানুষের সার্বিক ও আর্থ সামাজিক উন্নতির লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় একাধিক জনমুখি প্রকল্প চালু করেছে এ রাজ্যের সরকার। তবে জনমুখি প্রকল্পের তালিকাটা বেশ লম্বা। প্রায় ৭০ টির ওপর। এর মধ্যে একাধিক প্রকল্পে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি মাসকাবারি নগদ টাকার জোগান পান প্রকল্পের আওতায় থাকা রাজ্যের সব কয়টি জেলার সাধারণ মানুষ। আসলে এই দুর্মূল্যের বাজারে হাতে গরম যা পাওয়া যায় আর কি।
এবার দশ টি প্রকল্পের অধীনে চলতি আগস্ট মাসেই নগদ টাকা দেবে সরকার। সম্প্রতি রাজ্যের অর্থ দফতর সুত্রে খবর এমনটাই। সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে আগস্ট মাসেই আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে সরকারি প্রকল্পের টাকা। তাহলে এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রাজ্য সরকারের কোন ১০ টি প্রকল্পে টাকা দেওয়া হবে চলতি মাসে। বলা যায় আপনিও তো থাকতে পারেন। তাই ভালো করে খুঁটিয়ে পড়ে নিন নিম্ন লিখিত প্রতিবেদনটি।
১. স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ—
রাজ্যের মেধাবী ছাত্র- ছাত্রীদের বিশেষ করে মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ নম্বর পেলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন সকল ছাত্র ছাত্রী। এবার সরাসরি আবেদনকারী ছাত্র- ছাত্রীদের অ্যাকাউন্টে ঢুকবে নগদ টাকা।
২.জাগো প্রকল্প—
রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর পুরুষ এবং মহিলারা এই প্রকল্পের আওতায় নগদ ৫০০০ টাকা অনুদান হিসাবে পেয়ে থাকেন। এ মাসে তাদের জন্যেও রয়েছে সুখবর।
৩. লক্ষ্মীর ভাণ্ডার—
রাজ্যের গৃহস্থ বধু অর্থাৎ ঘরের বউ’দের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলতে জন্য গত কয়েকমাস আগে এই প্রকল্পে নগদ ৫০০- ১০০০ টাকা চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মাসে হাত গরম হবে ঘরের বউ দেরও।
৪. কৃষকদের বার্ধক্য ভাতা—
রাজ্যের কৃষক ভাইদের মধ্যে যে সকল কৃষক বার্ধক্যজনিত কারণে বা বয়স ভারে চাশের মাঠে যেতে পারেন না মূলত তাদের জন্যই এই প্রকল্পের আওতায় মাসে নগদ ১০০০ টাকা ভাতা দেয় রাজ্য সরকার। এ মাসে তারাও পাবেন তাদের প্রাপ্য সুবিধার টাকা।
৫. কৃষকবন্ধু প্রকল্প—
এই প্রকল্পের সুবিধাটি পুরোমাত্রায় ভোগ করেন রাজ্যের চাষি ভাইরা। প্রকল্পের আওতায় কৃষি কাজে নিযুক্ত ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী কৃষকদের চাশের সুবিধার্থে নগদ ২০০০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়। এ মাসে তাদের হাতেও পরবে টাকা।
৬. বার্ধক্য ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা—
এই প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের সবকতি জেলার বার্ধক্য, বিধবা অর্থাৎ স্বামীহারা এবং প্রতিবন্ধী মানুষ দের মাসে নগদ ১০০০ টাকা ভাতা হিসাবে প্রদান করা হয়। এ মাস অর্থাৎ চলতি আগস্ট মাসে টাকা পেয়ে মুখে চওড়া হাসি ফুটবে তাদেরও। সবশেষে ‘জয় জোহার’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায় ভুক্ত মানুষকে মাসিক ১০০০ টাকা ভাতা প্রদান করা হয়ে থাকে । তবে এই প্রকল্পের আওতায় মূলত ৬০ বছরের বেসি বয়সের মানুষকেই সাহাজ্য করা হয়ে থাকে। এ মাসে তারাও তাদেরকেও ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করবে না রাজ্যের মা মাটি মানুষের সরকার।
এ ছাড়াও ‘লোকো প্রসার প্রকল্পে’ রাজ্যের বিভিন্ন জেলার শিল্পীরা যেমন তাদের নির্দিষ্ট প্রাপ্য ভাতার টাকা এ মাসে পাবেনই তেমনি
রাজ্য সরকারের সবচাইতে জনপ্রিয় প্রকল্প ‘কন্যাশ্রী এবং রুপশ্রী’ তে নথিভুক্ত যুবক- যুবতীরা এ মাসেই তাদের প্রাপ্য টাকা পাবেন পাশাপাশি রাজ্য সরকার দ্বারা চালুকরা রাজ্যের তপশীলি জাতী এবং উপজাতী ও ওবিসি ক্যাটাগরির ছাত্র-ছাত্রীরা যে ওয়েসিস বৃত্তি পান তারাও এ মাসে তাদের টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন নিশ্চিত।