এখন এই দুর্মূল্যের বাজারে প্রতিটি মানুষই চায় চাকরির পাশাপাশি একটি ব্যবসা করতে। সেই কারণে বহু মানুষ নতুন নতুন ব্যবসার দিকে ছুটছে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে একটি ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব যেখানে বেশ কিছু টাকা বিনিয়োগ করে মোটা টাকার লাভবান হওয়া যায়।Business Idea small investment
কথায় আছে পুরনো চাল ভাতে বারে। এই কথাটা যদি আমরা সকলেই মেনে চলি তাহলে এমনই একটি বহু দিনের পুরনো ব্যবসার কথা বলব যা বহু যুগ থেকেই মানুষকে লাভবান করে আসছে। এই ব্যবসাটি হল স্টেশনেরীর ব্যবসা। এই ব্যবসা করার জন্য আপনি যে টাকা বিনিয়োগ করবেন তার ৫০ শতাংশ টাকা লাভের আশা আপনি করতেই পারেন। এই ব্যবসাটির জন্য যে দোকানের প্রয়োজন হয় সেই দোকানটি যদি কোনো স্কুলের কাছাকাছি হয় তাহলে তো বলে কথাই নেই। ওই দোকানে আপনি চাইলেই স্কুলের বই খাতাও বিক্রি করতে পারবেন এতে আপনার লাভ বেশি হবে তো কম নয়।Business Idea Small Investment
আপনার ছোট্ট দোকানটিতে কি কি জিনিস আপনি বিক্রির জন্য রাখতে পারেন?
স্টেশনারি ব্যবসা খোলা জন্য প্রথমে যেটিকে আপনাকে করতে হবে সেটা হল প্রথমে ‘শপ অ্যান্ড এস্টাব্লিসমেন্ট অ্যাক্ট’-এর আওতায় একটি রেজিস্ট্রেশন করা। স্টেশনারি ব্যবসার জন্য আপনি যে দোকানটি নিবেন ওই দোকানে বিক্রির জন্য আপনি যেমন পেন পেন্সিল, নোটপ্যাড A4 সাইজের কাগজ রাখবেন। পাশাপাশি বিয়ের কার্ড, গিফট কার্ড, সেলোটেপ প্রভৃতি জিনিসও রাখতে পারেন।
কত টাকা বিনিয়োগ করতে হয়?
স্টেশনের ব্যবসার জন্য যে দোকানটির প্রয়োজন হয় সেই দোকানটি 300 থেকে 400 স্কয়ার মিটারের হলেই ভালো হয়। স্টেশনারি ব্যবসা খুব কম পঁজিতে শুরু করা যেতে পারে। প্রথমে আপনি দশ হাজার টাকা দিয়েও এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
লাভ কেমন হয়?
স্টেশনারি ব্যবসা করতে গেলে দোকান খোলার জায়গাটা বাছাই করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কোনো বাজার এলাকা বা স্কুলের কাছাকাছি স্থানে দোকান নেওয়া উচিত। যদি কোনো নামী কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করা হয় তাহলে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ লাভ হওয়া অবশ্যম্ভাবী।
মার্কেটিং করা-
স্টেশনারি দোকানের জিনিস বিক্রি করার জন্য মার্কেটিং করাটা খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়। দোকানের কার্ড ছাপিয়ে সকলের মাঝে সেই কার্ড বিলি করলেও কিছুটা মার্কেটিংয়ের কাজ হয়ে যায়। আবার যদি দোকানটি স্কুলের নিকটবর্তী স্থানে হয় সে ক্ষেত্রে স্কুলের ছেলেমেয়েদের দোকান সম্পর্কে অবগত করালেও দোকানের জিনিস বিক্রি হতে পারে। বর্তমান যুগের মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর তাই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার দোকানটির বিজ্ঞাপন দিতে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের বর্তমান সময়ে চাকরির বড় অভাব দেখা গেছে। বহু শিক্ষার্থীরা শিক্ষা অর্জনের পর যোগ্য চাকরি খুঁজে পাচ্ছে না। সেই জন্য প্রতিটি চাকরির ক্ষেত্রে শূন্য পদের থেকে আবেদনকারীর সংখ্যা বেড়ে বহুগুণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সকলেই চায় কোনো না কোনো চাকরি করে স্বনির্ভর হতে। এবার এই সকল প্রার্থীদের মুখে হাঁসি ফোটাতে একটি বড় খবর সামনে এসেছে।WB Health Job Recruitment
রাজ্যের এক জেলার ডিস্ট্রিক্ট হেলথ এন্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সমিতির তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ওই জেলার হেলথ ডিপার্টমেন্টের NHM /XVFC পোগ্রামে বেশ কিছু কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। কোন কোন ক্যাটাগরিতে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে? আবেদন পদ্ধতি কি? ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর পেতে, আর্টিকেলটি পড়ুন।WB Health Job Recruitment
পদের নাম- ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট, কাউন্সিলর, ল্যাবরেটরি ও অ্যাসিস্ট্যান্ট, সেনেটারী অ্যাসিস্ট্যান্ট, ল্যাব টেকনিশিয়ান প্রভৃতি পদে নিয়োগ করতে চলেছে ডিস্ট্রিক্ট হেলথ এন্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সমিতি পূর্ব মেদনীপুর।
শূন্য পদের সংখ্যা– সংশ্লিষ্ট জেলার হেলথ ডিপার্টমেন্টে বিভিন্ন কর্মী নিয়োগের যে বিজ্ঞপ্তিটি আমরা দেখতে পাচ্ছি সেখানে শূন্য পদের সংখ্যা রয়েছে ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা– ১)বিজ্ঞপ্তি অনুসারে বলা যেতে পারে বিভিন্ন ক্যাটাগরির পদের জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। তবে মাধ্যমিক পাশ থেকে স্নাতকোত্তর পাস করা সকল প্রার্থীরাই এই পদের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন।
২) প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকা বাঞ্ছনীয়।
বয়স– হেলথের এই চাকরির জন্য প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ১৯ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।
আবেদন পদ্ধতি- সংশ্লিষ্ট নিয়োগের বিভিন্ন পদে চাকরির জন্য যে প্রার্থীরা আবেদন জানাবেন তারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন। অনলাইনের মাধ্যমে কেবলমাত্র গুগল ফর্ম এর দ্বারা আবেদন পত্র জমা নেওয়া হবে। গুগলের ওই নির্দিষ্ট ফার্মে নিজের যাবতীয় তথ্য নির্ভুলভাবে এন্ট্রি করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
নিয়োগের সংস্থা : পূর্ব মেদিনীপুরের হেলথ ডিপার্টমেন্টের NHM /XVFC পোগ্রামের অধীনে নিয়োগ করা হচ্ছে।
আবেদনের শেষ সময়সীমা- প্রার্থীদের আবেদন করতে হবে ৫ জুলাই ২০২৪ বিকেল ৫টার মধ্যে।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস- এপ্লিকেশন জমা দেওয়ার সময় প্রার্থীদের যে ডকুমেন্টসগুলি দিতে হবে সেগুলি হল-
১) প্রার্থীর পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
২) ভোটার কার্ড বা আধার কার্ডের কপি।
৩) এডুকেশন কোয়ালিফিকেশনের সমস্ত রেজাল্ট এবং সার্টিফিকেট এর কপি।
৪) কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এর কপি।
৫) যারা সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থী তাদের কাস্ট সার্টিফিকেটের কপি জমা দিতে হবে।